আমার নাম রিয়া। আমি একটা সাধারণ বাঙালি মেয়ে, বয়স ২২। আমার মম্মি আর পাপার সঙ্গে আমি কলকাতার একটা ছোট্ট ফ্ল্যাটে থাকি। আমার মম্মি, মালতি, দেখতে এখনো তিরিশের কম মনে হয়—তার ফর্সা মুখ, লম্বা কালো চুল, আর টানা চোখে একটা আকর্ষণ আছে যা সবাইকে টানে। পাপা, অমিত, একটু গম্ভীর স্বভাবের, কিন্তু তার শক্ত চোয়াল, গভীর চোখ, আর পেশিবহুল শরীরে একটা পুরুষালি জাদু আছে। আমি ছোট থেকে দেখে এসেছি, তাদের মধ্যে একটা গভীর বন্ধন আছে—কিন্তু গত কয়েক মাসে আমি বুঝতে পেরেছি, সেটা শুধু ভালোবাসা নয়, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণও মিশে আছে।
শুক্রবার রাতের কথা। বাইরে ঝিরঝিরে বৃষ্টি পড়ছিল। আমাদের ফ্ল্যাটে একটা অদ্ভুত শান্তি ছড়িয়ে ছিল। আমি আমার ঘরে বসে মোবাইলে একটা বাংলা চটি গল্প পড়ছিলাম—একটা নিষিদ্ধ প্রেমের কাহিনী। হঠাৎ দরজায় একটা শব্দ হল। আমি চোখ তুলে দেখলাম, মম্মি দাঁড়িয়ে আছে। তার পরনে একটা সাদা নাইটি, যেটা বৃষ্টির জন্য একটু ভিজে তার শরীরের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল। তার মুখে একটা দুষ্টু হাসি।
“রিয়া, তুই কী করছিস?” মম্মি জিজ্ঞেস করলেন। আমি লজ্জায় মোবাইলটা লুকিয়ে বললাম, “কিছু না, শুধু গল্প পড়ছি।” তিনি আমার কাছে এসে বসলেন, তারপর আমার হাতে হাত রেখে বললেন, “তোর পাপা আজ একটু অস্থির। তুই একটু ওর কাছে যা না।”
আমি অবাক হয়ে বললাম, “কেন, মম্মি? পাপার কী হয়েছে?” মম্মি একটু থেমে, তারপর আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললেন, “তোকে ও চায়, রিয়া। তুই এখন বড় হয়েছিস। ওর সঙ্গে একটু সময় কাটা উচিত।” আমার মাথা ঘুরে গেল। এটা কী বলছেন মম্মি? আমি কিছু বলার আগেই তিনি আমার হাত ধরে টেনে তুললেন। “চল, আমি তোকে ওর কাছে নিয়ে যাই,” তিনি বললেন।
सेक्स स्टैमिना बढ़ाकर बने पावरफुल
দ্বিতীয় পর্ব: পাপার ঘরে প্রথম পা
মম্মি আমাকে পাপার শোবার ঘরের দরজা পর্যন্ত নিয়ে গেলেন। আমার পরনে ছিল একটা লাল নাইটি—একটু ছোট, আমার উরু পর্যন্ত ঢাকা। আমার বুকের ধুকপুকুনি থামছিল না। মম্মি দরজায় টোকা দিয়ে বললেন, “অমিত, রিয়া এসেছে।” তারপর তিনি আমাকে একটা ঠেলা দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে দিলেন।
ঘরের ভেতর একটা ম্লান আলো জ্বলছিল। পাপা বিছানায় বসে ছিলেন, তার পরনে শুধু একটা সাদা লুঙ্গি। তার পেশিবহুল বুক আর শক্ত হাত দেখে আমার গলা শুকিয়ে গেল। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে একটা গভীর হাসি দিলেন। “আয়, রিয়া,” তিনি বললেন। তার কণ্ঠে একটা আদেশের সুর।
আমি আস্তে আস্তে তার কাছে গেলাম। আমার পা কাঁপছিল। “পাপা, মম্মি বললেন তুমি আমাকে ডাকছ,” আমি ফিসফিস করে বললাম। পাপা উঠে দাঁড়ালেন, তারপর আমার কাছে এসে আমার গালে হাত রাখলেন। “তোর মম্মি ঠিকই বলেছে। তুই এখন বড় হয়েছিস, রিয়া। আর আমি তোকে চাই,” তিনি বললেন।
আমার মাথা ঘুরছিল। “পাপা, এটা ঠিক না,” আমি বলার চেষ্টা করলাম। কিন্তু পাপা আমার কথা শেষ হতে না দিয়ে আমার ঠোঁটে তার ঠোঁট চেপে ধরলেন। তার গরম, শক্ত ঠোঁট আমার নরম ঠোঁটে ডুবে গেল। আমার শরীরে একটা বিদ্যুৎ খেলে গেল। আমি তাকে ঠেলে সরাতে চাইলাম, কিন্তু আমার হাত তার বুকে পড়তেই আমি দুর্বল হয়ে গেলাম।
তৃতীয় পর্ব: প্রথম স্পর্শ
পাপা আমার নাইটির ফিতে ধরে আস্তে আস্তে টানলেন। নাইটিটা আমার কাঁধ থেকে খসে পড়ল, আর আমার ফর্সা শরীর তার সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেল। আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করলাম। পাপার হাত আমার কোমরে বুলতে শুরু করল, তারপর আস্তে আস্তে আমার বুকে উঠে এল। তার রুক্ষ আঙুল আমার নরম স্তনের ওপর চাপ দিল। আমি একটা মৃদু শীৎকার দিয়ে উঠলাম। “আহ্… পাপা,” আমি বললাম।
“তুই অনেক সুন্দর, রিয়া। তোর মম্মির মতোই,” পাপা ফিসফিস করে বললেন। তারপর তিনি আমার একটা স্তন মুখে নিলেন। তার গরম জিভ আমার শরীরে ঘুরতে লাগল, আর আমি উত্তেজনায় কেঁপে উঠলাম। আমার হাত তার চুলে ঢুকে গেল, আর আমি তাকে আরো কাছে টানলাম।
পাপা আমাকে বিছানায় শুইয়ে দিলেন। তিনি আমার ওপর ঝুঁকে পড়লেন, আর আমি তার শরীরের ভার অনুভব করলাম। তার হাত আমার উরুতে ঘুরতে শুরু করল, আর আমার শরীরে একটা আগুন জ্বলে উঠল। “তুই আমার মেয়ে, কিন্তু আজ রাতে তুই আমার আরো কিছু,” পাপা বললেন। তারপর তিনি আমার পা দুটো আলাদা করে আমার মাঝে বসলেন।
আমি ভয়ে আর উত্তেজনায় কাঁপছিলাম। “পাপা, আস্তে,” আমি বললাম। পাপা আমার দিকে তাকিয়ে হাসলেন, তারপর আস্তে আস্তে আমার ভেতরে প্রবেশ করলেন। আমি একটা জোরে চিৎকার দিয়ে উঠলাম। তার গরম, শক্ত শরীর আমাকে পুরোপুরি গ্রাস করল। আমি ব্যথায় কুঁকড়ে গেলাম, কিন্তু কয়েক মুহূর্ত পর সেই ব্যথা আনন্দে রূপ নিল।
চতুর্থ পর্ব: রাতের উত্তেজনা
পাপা ধীরে ধীরে নড়তে শুরু করলেন। আমার শরীর তার ছন্দে মিলে গেল। আমার শীৎকার ঘরের দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে ফিরছিল। “আহ্… পাপা… আরো জোরে,” আমি নিজেই অবাক হয়ে বলে ফেললাম। পাপা আমার কথা শুনে গতি বাড়ালেন। তার হাত আমার কোমর ধরে আমাকে আরো জোরে টানল। আমার নখ তার পিঠে বসে গেল, আর আমি তার শরীরে আঁচড়ে ধরলাম।
রাত গভীর হওয়ার সাথে আমাদের উত্তেজনা বাড়তে লাগল। পাপা আমাকে বিভিন্ন ভঙ্গিতে নিতে শুরু করলেন। প্রথমে আমাকে তার কোলে বসিয়ে, আমার শরীরকে নিজের মতো নাচালেন। আমি তার গলা জড়িয়ে ধরে তার ঘাড়ে চুমু দিতে লাগলাম। তারপর তিনি আমাকে উল্টে দিয়ে পেছন থেকে ধরলেন। তার হাত আমার স্তন দুটো চেপে ধরল, আর আমি আনন্দে চিৎকার করে উঠলাম।
মাঝরাতে একবার আমরা থামলাম। আমি পাপার বুকে শুয়ে হাঁপাচ্ছিলাম। আমার শরীর ঘামে ভিজে গিয়েছিল। পাপা আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে বললেন, “তুই আমাকে পাগল করে দিচ্ছিস, রিয়া।” আমি হেসে বললাম, “পাপা, তুমিও তো আমাকে ছাড়ছ না।” তারপর আমি উঠে তার ওপর চড়লাম। এবার আমি নিয়ন্ত্রণ নিলাম। আমার শরীর তার ওপর নড়তে লাগল, আর পাপা আমার কোমর ধরে আমাকে সাহায্য করলেন।
পঞ্চম পর্ব: চরম মুহূর্ত
রাতের শেষ প্রহরে আমরা দুজনে একটা চরমে পৌঁছলাম। আমার শরীর কেঁপে উঠল, আর আমি একটা জোরে চিৎকার দিয়ে পাপার বুকে ঢলে পড়লাম। পাপাও তার শেষ মুহূর্তে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলেন। আমাদের শ্বাস মিলে গেল, আর আমরা একসঙ্গে শান্ত হয়ে পড়লাম।
ভোরের আলো জানালা দিয়ে ঢুকছিল। আমি পাপার পাশে শুয়ে ছিলাম। আমার শরীর ক্লান্ত, কিন্তু মন অদ্ভুতভাবে শান্ত। পাপা আমার চুলে হাত বুলিয়ে বললেন, “তোর মম্মি ঠিকই বলেছিল। তুই আমার জন্য তৈরি।” আমি কিছু না বলে তার বুকে মুখ লুকোলাম।
ষষ্ঠ পর্ব: সকালের পরিণতি
সকালে আমি আমার ঘরে ফিরলাম। মম্মি রান্নাঘরে ছিলেন। আমাকে দেখে তিনি হেসে বললেন, “কেমন লাগল, রিয়া?” আমি লজ্জায় মাথা নিচু করলাম। “মম্মি, তুমি কেন আমাকে এটা করতে বললে?” আমি জিজ্ঞেস করলাম। তিনি আমার কাছে এসে বললেন, “তোর পাপা অনেকদিন ধরে তোকে চেয়েছিল। আর আমি চাই, আমার পরিবারটা একসঙ্গে থাকুক।”
আমি কিছু বলতে পারলাম না। আমার মনে সেই রাতের প্রতিটা মুহূর্ত জ্বলজ্বল করছিল। আমি জানি না এটা ঠিক ছিল কি না, কিন্তু সেই রাত আমার জীবন বদলে দিয়েছিল।